প্রতিবেদন ডেস্ক ; ইদানিং অনেক এরইমধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেশীরভাগ ক্ষেত্রে অপরিকল্পিত ডায়েড ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস কারণ হয়ে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে গ্যাস , পিঠে ব্যাথা ক্লান্তির মতো আরও নানান সমস্যা দেখা যায়। সাধারণত কিডনির সমস্যা ও থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্যে দেখা দিতে পারে । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যার পেছনে লুকিয়ে থাকা কারনগুলি ও কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারেন ।
– : কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ – :
✓ জল কম খেলে ✓ ফাইবার জাতীয় ও শাকসবজি ফলমূল কম গ্ৰহন করলে। ✓ অত্যাধিক দুশ্চিন্তা ও অবসাদের ফলে ✓ মতিষ্কে টিউমার হলে এবং মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণের ফলে ✓ ডায়াবেটিস হলে ✓ দীর্ঘদিন কোনো অসুস্থতার কারণে বিছানায় শুয়ে থাকলে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ! তাহলে এটি এড়িয়ে গেলে আপনারই ক্ষতি
বিভিন্ন ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে কখনো কখনো কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যা দেখা দিতে পারে । ব্যাথার ওষুধ , উচ্চরক্তচাপের ওষুধ খিঁচুনি ওষুধ , এছাড়া যেসব ওষুধ মধ্যে আয়রন ক্যালসিয়াম ইত্যাদি কোন জাতীয় পদার্থ থাকে তা কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে । নিয়মিত খাদ্যগ্ৰহণ করার ফলেও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে যেমন অত্যাধিক ভাজাভুজি খাওয়া , ঠিক টাইম মতো না খাওয়া ।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
Nusrat Jahan: ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন নুসরত জাহান, মা হলেন অভিনেত্রী
অবিরাম বর্ষণে বিপর্যস্ত জনজীবন, প্লাবিত ঝাড়গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন!
ঝাড়গ্রামে ভুয়ো অর্থোপেডিক ফিজিসিয়ান এর পর্দা ফাঁস
ঝাড়গ্রাম ইকোপার্কে বনমহোৎসব কর্মসূচির সূচনা করলেন রাজ্যের বনদপ্তরের প্রতিমন্ত্রী বিরবাহা হাঁসদা
:: অনেক সময় শরীরে জলের পরিমাণ কমে গেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দেয় । শরীরকে আদ্র রাখতে বেশি করে ফল খাওয়া উচিত যেমন তরমুজ , নাশপাতি , কলা , আপেল , কমলালেবু , ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত যেমন ওটস , বার্লি, ইসবগুলের ভুষি । আর শাকসব্জির মধ্যে আলু , ফুলকপি , বিনস , বাদাম , ঢেঁড়স , পালং শাক ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
কোষ্ঠকাঠিন্য আক্রান্ত ব্যক্তিদের খাসির মাংস , দুধ দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির , আইসক্রিম ইত্যাদি আবার স্নাক্স জাতীয় খাবার যেমন ফেঞ্চ ফ্রাই , চিকেন ফ্রাই , বিরিয়ানি , পটেটো চিপস না খাওয়াই বাঞ্ছনীয়। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অব্যশই ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য রাখা উচিত , তাহলে খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।