Monday, April 29, 2024
- Advertisment -spot_img

অবিরাম বর্ষণে বিপর্যস্ত জনজীবন, প্লাবিত ঝাড়গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন!

নিজস্ব প্রতিবেদন, ঝাড়গ্রাম: ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি দেখা দিল বঙ্গে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে আগেই জানানো হয়েছিলো, উত্তর বঙ্গোপসাগরে ২৮ জুলাই তৈরি হয়েছিল গভীর নিম্নচাপ। সেই কারণেই গত ২৭ জুলাই থেকেই বৃষ্টি বেড়েছিল দক্ষিণবঙ্গে। গতকাল পর্যন্ত আগামী উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিতে জলমগ্ন নানান এলাকা। কয়েকটি জেলায় জারি কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। অবিরাম বর্ষণে

অবিরাম বর্ষণে বিপর্যস্ত জনজীবন, প্লাবিত এলাকা, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন!

পূর্বাভাস অনুযায়ী প্রবল বর্ষণের জেরে ঝাড়গ্রাম জেলার নদী গুলিতে বন্যা পরিস্থিতি দেখা গিয়েছে। বুধবারের ভারী বর্ষণ ও বৃহস্পতিবারের বর্ষণের কারণে উপচে পড়ছে জল। শুক্রবারও বিরাম নেই বৃষ্টির। একটানা পড়েই চলেছে। নদী গুলিতে জল বাড়ছে ক্রমাগত। বিভিন্ন স্থান থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার সংবাদও পাওয়া যাচ্ছে। জামবনি ব্লকের চিল্কিগড়ে ডুলুং নদীর উপর জল উঠে যাওয়ায় জেলা শহরের সাথে জামবনি ব্লক এর বিভিন্ন এলাকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে খবর।

অবিরাম বর্ষণে বিপর্যস্ত জনজীবন, প্লাবিত ঝাড়গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন!

গিধনি, পড়িহাটি, চিচিড়া, ঘুটিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার মানুষজনকে ঘুরপথে আসতে হচ্ছে শহরে। প্রবল সঙ্কটের মুখে এলাকাবাসী। অন্য পাশে, সুবর্ণরেখা নদী ও স্থানীয় খালের জল স্তর বেড়েছে। ফলস্বরূপ সুবর্ণরেখা নদীতে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি দেখা দিল বঙ্গে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে আগেই জানানো হয়েছিলো, উত্তর বঙ্গোপসাগরে ২৮ জুলাই তৈরি হয়েছিল গভীর নিম্নচাপ। সেই কারণেই গত ২৭ জুলাই থেকেই বৃষ্টি বেড়েছিল দক্ষিণবঙ্গে। অবিরাম বর্ষণে

ফলস্বরূপ সুবর্ণরেখা নদীতে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

গতকাল পর্যন্ত আগামী উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিতে জলমগ্ন নানান এলাকা। কয়েকটি জেলায় জারি কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। পূর্বাভাস অনুযায়ী প্রবল বর্ষণের জেরে ঝাড়গ্রাম জেলার নদী গুলিতে বন্যা পরিস্থিতি দেখা গিয়েছে। বুধবারের ভারী বর্ষণ ও বৃহস্পতিবারের বর্ষণের কারণে উপচে পড়ছে জল। শুক্রবারও বিরাম নেই বৃষ্টির। একটানা পড়েই চলেছে।

নদী গুলিতে জল বাড়ছে ক্রমাগত। বিভিন্ন স্থান থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার সংবাদও পাওয়া যাচ্ছে। জামবনি ব্লকের চিল্কিগড়ে ডুলুং নদীর উপর জল উঠে যাওয়ায় জেলা শহরের সাথে জামবনি ব্লক এর বিভিন্ন এলাকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে খবর। গিধনি, পড়িহাটি, চিচিড়া, ঘুটিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার মানুষজনকে ঘুরপথে আসতে হচ্ছে শহরে। প্রবল সঙ্কটের মুখে এলাকাবাসী। অন্য পাশে, সুবর্ণরেখা নদী ও স্থানীয় খালের জল স্তর বেড়েছে।

Read More –সন্ধান চাই, নিখোঁজ তারকা প্রার্থী বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায় নামে পড়লো পোস্টার

ফলস্বরূপ সুবর্ণরেখা নদীতে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। বুধবার রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হয়ে শুক্রবার পর্যন্ত দিনভর কখনও তীব্রগতিতে আবার কখনও ঝিরিঝিরি টানা বৃষ্টিপাত চলছে ঝারগ্রাম জেলায়। তবে এই এলাকার নদীগুলি জল এখনো বিপদসীমার উপর দিয়ে না গেলেও নদী তীরবর্তী এলাকাগুলিতে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রশাসন এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে ঝাড়গ্রাম জেলার সুবর্ণরেখা, ডুলিং তারাফেনি, কংসাবতী নদীর জল অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে।

তবে, যেভাবে টানা বৃষ্টিপাত চলছে তাতে আর কয়েক ঘন্টা টানা বৃষ্টিপাত হলে দুলুর নদীর মতো জেলার বিভিন্ন নদী ও স্থানীয় খাল গুলোতে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এবিষয়ে গোপীবল্লভপুর একটি ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র বলেন যে, গত দু’দিন ধরে টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নানার এলাকা, এছাড়াও গালুডি জলাধার থেকে একটু একটু করে জল ছাড়ার ফলে সুবর্ণরেখার জলস্তরও বেড়েছে। তবে আশার কথা এইযে এখনো পর্যন্ত জল বিপদসীমার নিচ দিয়েই বইছে। সতর্কমূলক সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। ইতিমধ্যেই প্রস্তুত রয়েছে ত্রাণ। নদী তীরবর্তী অঞ্চল গুলিতে সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে।

নদী তীরবর্তী অঞ্চল গুলিতে সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে।

বুধবার রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হয়ে শুক্রবার পর্যন্ত দিনভর কখনও তীব্রগতিতে আবার কখনও ঝিরিঝিরি টানা বৃষ্টিপাত চলছে ঝারগ্রাম জেলায়। তবে এই এলাকার নদীগুলি জল এখনো বিপদসীমার উপর দিয়ে না গেলেও নদী তীরবর্তী এলাকা গুলিতে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রশাসন এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে ঝাড়গ্রাম জেলার সুবর্ণরেখা, ডুলিং তারাফেনি, কংসাবতী নদীর জল অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। তবে, যেভাবে টানা বৃষ্টিপাত চলছে তাতে আর কয়েক ঘন্টা টানা বৃষ্টিপাত হলে দুলুর নদীর মতো জেলার বিভিন্ন নদী ও স্থানীয় খালগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

এবিষয়ে গোপীবল্লভপুর একটি ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র বলেন যে, গত দু’দিন ধরে টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন নানার এলাকা, এছাড়াও গালুডি জলাধার থেকে একটু একটু করে জল ছাড়ার ফলে সুবর্ণরেখার জলস্তরও বেড়েছে। তবে আশার কথা এইযে এখনো পর্যন্ত জল বিপদসীমার নিচ দিয়েই বইছে। সতর্কমূলক সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। ইতিমধ্যেই প্রস্তুত রয়েছে ত্রাণ। নদী তীরবর্তী অঞ্চল গুলিতে সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে।

RELATED ARTICLES

कोई जवाब दें

कृपया अपनी टिप्पणी दर्ज करें!
कृपया अपना नाम यहाँ दर्ज करें

spot_img

Most Popular

Recent Comments