Monday, May 13, 2024
- Advertisment -spot_img

এক নজরে জঙ্গলমহল

এক নজরে জঙ্গলমহল

সামাজিক কাজে যুবসমাজকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানালেন রাজ্যের মন্ত্রী ডাক্তার মানস ভূঁইয়া

সবং ব্লকের  বসন্তপুর ঝাড়েশ্বর বাণীভবনে PBSB মেমোরিয়াল  ট্রাষ্টের  উদ্যোগে শনিবার রক্ত দান শিবির  অণুষ্টিত হয়। উদ্ধোধন করেন রাজ্যের মন্ত্রী ডা: মানস ভূঞ‍্যা । উপস্থিত  ছিলেন খড়গপুর মহকুমার মহকুমাশাসক আজমল হোসেন.প্রাক্তন বিধায়ক গীতা ভূঁইয়া সহ আরো অনেকে। প্রায় ৭৫ জন রক্ত দাতা রক্ত দান করেন। পি বি এস বি মেমোরিয়াল ট্রাস্টটি  ডাক্তার মানস ভুঁইয়া বাবা-মায়ের নামে । এই সংস্থাটি বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকে। গ্রামে গ্রামে ডাক্তারদের নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন চ্যারিটেবল ডিসপেন্সারি  শিবির। শীতকালে আদিবাসী মানুষদের কম্বল  চাদর এবং বর্ষার সময় পলিথিন  দিয়ে দুঃস্থ মানুষদের সাহায্য করা হয়। এই করোনা মহামারীতে দুঃস্থ মানুষদের হাতে খাদ্যের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়।সমাজে অনেক মানুষ আছে যারা বাবা-মায়ের স্মৃতি কে বিভিন্ন সামাজিক কাজের মধ্যে নিজেদেরকে এবং বাবা মার  আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা এবং সমাজের গরীব মেহনতী মানুষ কে সাহায্য করা এবং   তাদের অবদানের কথা তুলে ধরা। যেমন  মন্ত্রী ডাক্তার মানস ভুঁইয়া এবং তার পারিবারিক সদস্যরা যেভাবে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন এবং নিজেকে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে যেভাবে মানুষের সেবা করে চলেছেন আমি ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানাই  এখান থেকে একটা শিক্ষা পায় বাবা মার প্রতি তার ছেলেমেয়েদের একটা দায়িত্ব কর্তব্য থাকে, রক্তদান শিবির সহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত বলে মহকুমা শাসক জানান ।এস ডি ও  ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানান ডাক্তার মানস ভুঁইয়া এবং তার পরিবারের সদস্যদের।রাজ্যের জল সম্পদ উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী ডাক্তার মানস ভুঁইয়াবলেন যুবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে সামাজিক কাজে বেশি করে নিজেদের নিয়োজিত করতে হবে ।বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি যেভাবে যুবসমাজকে মদত করেছেন এবং সহযোগিতা করেছে তাতে তাদের মহামারীর সময় আমাদের সর্বস্তরের মানুষকে হাতে হাত লাগিয়ে সমাজের পাশে দাঁড়াতে

পশ্চিম মেদিনীপুর

তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে  বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও রক্তদান শিবির ,মাস্ক ও স্যানিটাইজার বিতরণ

শনিবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের হাতিহলকা এলাকায় বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির ও মাস্ক , স্যানিটাইজার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি তৃনাঙ্কুর ভট্টাচার্য,খড়গপুর গ্রামীন এর বিধায়ক দিনেন রায়, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের  পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী, তৃণমূল কংগ্রেসের মেদিনীপুর সদর ব্লকের সভাপতি মুকুল সামন্ত সহ আরো অনেকে। ওই স্বাস্থ্য শিবিরে প্রায় ৭০০ জন মানুষ এর বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যেকের হাতে  মাস্ক ও স্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি ত্রিযাঙ্কুর ভট্টাচার্য বলেন দলনেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের পাশে থেকে মানুষের জন্য কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন । তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। আগামী দিনেও তিনি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মীদের এভাবেই মানুষের জন্য কাজ করার আহ্বান জানান। বিধায়ক দিনেন রায় বলেন বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবার আয়োজন করায় মেদিনীপুর সদর ব্লকের হাতিহলকা এলাকার মানুষ বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছেন। আগামী দিনেও এই ধরনের স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করা হবে। ওই অনুষ্ঠান শেষ করে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি কেশপুর কলেজে যান। সেখানে গিয়ে  কেশপুর সুকুমার সেনগুপ্ত মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি তৃযাঙ্কুর ভট্টাচার্য। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী ,সংগঠনের অন্যান্য নেতৃত্ব রা। ওই রক্তদান শিবিরে ৬০ জন রক্ত দান করেন ।তৃনাঙ্কুর ভট্টাচার্য সকল রক্তদাতাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান ।করোনা পরিস্থিতির জন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ওই রক্তদানের আয়োজন করা হয়েছিল। তাই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সকল কর্মীকে তিনি ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন রক্তদান মহৎ দান ,রক্তদান এর বিকল্প অন্য কিছুই হতে পারে না।  মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচানোর আগামী দিনেও তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে রক্তদান শিবির এর মতো কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান

পশ্চিম মেদিনীপুর

মা ও ছেলের মধ্যে বচসার জেরে, ছেলের হাতে তীর বিদ্ধ হলেন মা ও বৌদি,ঘটনায় চাঞ্চল্য শালবনির মেমুল গ্রামে

মা ও ছেলের মধ্যে বচসার জেরে, ছেলের হাতে তীর বিদ্ধ হলেন মা ও বৌদি। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সমগ্র এলাকায়।শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি থানার অন্তর্গত মেমুল গ্রামে। পরিবারের অভিযোগ, শনিবার সকালে ছেলে রাম মুর্মু মদ্যপ অবস্থায় বাড়িতে এসে তার মা লক্ষী মুর্মুকে মারধর করে বলে অভিযোগ। তারই প্রতিবাদ করতে যাওয়ায় বৌদি বাসন্তী মুর্মুর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন ছেলে রাম মুর্মু। এরপরই মা ও বৌদিকে লক্ষ্য করে রাম তীর মারে বলে অভিযোগ। ঘটনায় গুরুতর আহত হন বৌদি ও মা। বৌদি বাসন্তি মূর্মুর পেটে গিয়ে লাগে তীর, অন্যদিকে মায়ের পিঠে তীর লাগে। স্থানীয়রা সঙ্গে সঙ্গে গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে শালবনি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে পরে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অপারেশন করে তীর গুলি বের করে চিকিৎসকেরা। ঘটনার পর শালবনি থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে ছেলেকে। বর্তমানে আহত অবস্থায় মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা ও বৌদি। স্থানীয়রা জানায়, রাম মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় এই ঘটনা ঘটিয়েছে। অন্যদিকে গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মেমূল এলাকা জুড়ে

পুরুলিয়া

গাঁয়ের ছেলে কর্মরত ছিল লাদাখে। আইটিবিপি জওয়ান গোটা গ্রামের গর্বের কারণ! সেই জওয়ানের শবদেহ ফিরলো গ্রামে

পুরুলিয়ার নপাড়া গ্রামের অধিবাসী নিরঞ্জন কুম্ভকার (৩৭) আইটিবিপি জওয়ান হিসেবে লাদাখে কর্মরত ছিলেন। জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (১৫ জুন) নিরঞ্জন অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাঁর সহকর্মীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেই হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন ওই জওয়ান চির নিদ্রায় ঢলে পড়েন। মৃত জওয়ানের বাড়ি পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর মহকুমার নপাড়া গ্রামে। নিরঞ্জনের মৃত্যু সংবাদে শোকোস্তব্ধ গোটা গ্রাম সহ পুরুলিয়া জেলার মানুষ। শুক্রবার (১৮ জুন) সন্ধ্যায় তার মৃতদেহটি রাঁচি থেকে সড়ক পথে রঘুনাথপুর মহকুমার নপারা গ্রামে পৌঁছায়। পুরুলিয়া শহরের দেশবন্ধু রোডে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের পক্ষ থেকে মৃত জওয়ানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এছাড়াও, জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের পক্ষ থেকে মৃত ওই  জওয়ানের পরিবারের পাশে থেকে সব ধরনের সাহায্য করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয় অন্যদিকে, পুরুলিয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ নিরঞ্জন কুম্ভের ছবিতে মাল্যদান ও মোমবাতি জ্বালিয়ে নীরবতা পালন করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

বাঁকুড়া

বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা, ঘুরে দেখলেন একের পর এক গ্রাম

বাঁকুড়া জেলা অন্তর্গত কোতুলপুর ব্লকের লাউগ্রাম পঞ্চায়েতের লক্ষণহাটী, ছোট পাগলা, গাটিপারা, আমদই কলোনি গুলির পরিদর্শনে আসেন বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা। টানা বৃষ্টির ফলে দ্বারকেশ্বর নদীর জলের স্রোতের প্রভাবে কার্যত এই সমস্ত এলাকা গুলির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে । সেই সমস্ত ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা দেখার এবং বন্যা কবলিত এলাকা গুলি পরিদর্শন করার জন্য বাঁকুড়া জেলা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার, জেলাশাসক রাধিকা আইয়ার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গণেশ বিশ্বাস, অতিরিক্ত জেলাশাসক শংকর নস্কর, বিষ্ণুপুর এসডিপিও, কোতুলপুর থানার ওসি, ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সহ অন্যান্য আধিকারিকরা পৌঁছেযান এলাকা। এই মর্মে লাউগ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সরকারি আধিকারিকদের এহেন কর্মকান্ডের জন্য  সমস্ত এলাকার মানুষেরা ভীষণ খুশি বলেই জানিয়েছেন তিনি। দ্বারকেশ্বর নদীর জলের স্রোতের মাত্রা এভাবে হঠাৎই বেড়ে যাওয়ায় কার্যত আতঙ্কেই ছিলেন তারা। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আগের থেকে এখন মানুষ অনেকটা ভালোভাবেই রয়েছেন বলে নিজের বক্তব্যে জানিয়েছেন সেখানকার উপপ্রধান। তিনি তাঁর বক্তব্যে আরো বলেন,”কলোনি এলাকা জুড়ে প্রায় এক কিলোমিটারের মতো নদীর বাঁধ মেরামতির কাজ বাকি আছে। বাকি কাজ যাতে তাড়াতাড়ি শুরু করা যায় তার জন্য বলা হয়েছে আমাদের তরফ থেকে। জেলাশাসক আপতত এক্ষেত্রে পূর্ণ আশ্বাস দিয়েই জানিয়েছেন তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই বাঁধ মেরামতির কাজ শুরু করা যায় তার ব্যবস্থা তাঁরা নেবেন।”

RELATED ARTICLES

कोई जवाब दें

कृपया अपनी टिप्पणी दर्ज करें!
कृपया अपना नाम यहाँ दर्ज करें

spot_img

Most Popular

Recent Comments