ঝাড়গ্রাম: ঝাড়গ্রাম শহরের তিনটি কেন্দ্রে স্বাস্থ্য বিধি মেনেই রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। এবছর মোট ৮৫৮ জন ছাত্র-ছাত্রী ওই তিনটি পরীক্ষাকেন্দ্রে এসে পরীক্ষা দেন এবং যার মধ্যে ঝাড়গ্রাম কুমুদ কুমারি ইনস্টিটিউশনে পরীক্ষা দেন ৩৫০ জন, এবং ঝাড়গ্রাম রাজ কলেজে ৩০৮ জন এবং ঝাড়গ্রাম রানী রাষ্ট্রীয় বালিকা বিদ্যালয় ২০০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেন। রাজ্যে জয়েন্ট
রাজ্যে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার ছাত্র ও অভিভাবকরা কি বললেন? কেমন ছিল পরীক্ষার অন্তরমহল!
পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০মিটার পর্যন্ত এলাকায় জারি করা হয় ১৪৪ ধারা এবং যদি কোন ছাত্র-ছাত্রীর মুখে মাস্ক না দেখা যায় তাকে মাস্ক দেওয়ার ব্যবস্থাও করেন প্রশাসন। গত বছরের মতো এবছরও অভূতপূর্ব ভাবে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়েই শনিবার রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা শুরু হয়। তবে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশের আগে যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতরে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়। পরীক্ষার কেন্দ্র গুলির সামনে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না কিংবা ভিড় না জমে সে জন্য ঝাড়্গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথেষ্ট কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়।
সুষ্ঠুভাবে যাতে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করানো যায় তার জন্য প্রশাসনের এই ভূমিকাকে যথেষ্টই প্রশংসা যানান অভিভাবকদের একাংশ। প্রশাসনের এহেন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ছাত্র-ছাত্রীরা যথেষ্ট নিরাপত্তায় নিজেদের পরীক্ষা দিতে পেরেছেন বলে জানান ছাত্রছাত্রীরা। রাজ্যে জয়েন্ট
Read More – বৃক্ষপ্রেমী সন্দীপ দত্তের উদ্যোগে মেদিনীপুরে বেশ কিছু এলাকায় লাগানো হলো চারাগাছ
এবং পরীক্ষা কেন্দ্র গুলিতে থাকা শৌচাগার গুলিকে জীবাণুমুক্ত করানোর পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলি বন্ধ থাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলিকেও জীবাণু মুক্ত করানো হয় সেইদিন। তাছাড়াও শৌচাগার গুলিকে প্রতি ঘন্টায় জীবাণুমুক্ত করার এক বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহন করেন তারা। তাছারাও পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগে মুখে থার্মাল স্কিনিং এবং পরীক্ষার্থীদের মুখে মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়। বোর্ডের তরফ থেকে আসা সল্টলেকের ইন্জিনিয়ারিং কলেজের এইচওডি প্রফেসর কল্যান মাহাত জানান,
“সুষ্ঠুভাবে প্রায় সমস্ত পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনেই। ওদের কথা ভেবেই আমরা সতর্কতা অবলম্বন করেই সমস্ত কিছু আয়োজন করেছি।”