Wednesday, October 16, 2024
- Advertisment -spot_img

মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য হাবড়ায়

টুম্পা অধিকারী, উত্তর ২8 পরগনা: মহিলার মুখে এসিড মেরে মারার অভিযোগ। মাঠের মধ্যে থেকে মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো উত্তর ২8 পরগনা জেলার কুমড়া পঞ্চায়েতের সোনাকানিয়া দর্জি পাড়া এলাকায়। এদিন দুপুরে হঠাৎ খাল পাড় এলাকায় থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। স্থানীয় চাষীরা কাছে গিয়ে দেখে এক মহিলার মুখে এসিড দিয়ে পড়া অবস্থায় মৃতদেহটি পড়ে রয়েছে, তড়িঘড়ি স্থানীয় গ্রামবাসীরা খবর দেয় হাবড়া থানায়। পুলিশ গিয়ে বডিটি উদ্ধার করে।

মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য হাবড়ায়

READ MORE :নষ্ট করা হচ্ছে ঐতিহাসিক স্মৃতি, নীলকুঠিকে ফের পর্যটন কেন্দ্র করার দাবিতে স্থানীয়রা

স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি ওই এলাকায় কিছু মানুষ মদ্যপান করে রাতে পুলিশের কোনো পাহারার ব্যবস্থা ও নেই, তবে এই বছর ৫৯ এক মহিলার মৃতদেহ খাল পাড় এলাকায় পড়ে থাকতে দেখে মুখ পোড়া অবস্থায়। খালপাড়ে মহিলার মুখ পোড়া মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ হয়তো কোন মানুষ মাত্র অবস্থায় ওই মহিলাকে ধর্ষণ করে অ্যাসিড দিয়ে মেরে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে যায় হাবড়া থানার পুলিশ, পুলিশ গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করার সময় গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। গ্রামবাসীদের দাবি দীর্ঘদিন এই এলাকায় অসামাজিক কাজকর্ম হয়ে থাকে।

মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার

এই মহিলা ভিক্ষা করে জীবন যাপন করত। স্থানীয়দের আরো অভিযোগ পুলিশের সঠিক পোহরা থাকলে হয়তো এই মৃত্যু আটকানো যেত। দোষীদের শাস্তির দাবিতে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় গ্রামবাসীরা।
পুরো ঘটনা তদন্তে হাবড়া থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় মহিলা তসলিমা বিবি ৫৯ বয়স তিনি ভিক্ষা করে জীবন যাপন করতেন। তার একটি ছেলেও রয়েছে তবে কিভাবে মৃত্যু হয়েছে তার তদন্ত করছে হাবড়া থানার পুলিশ।

প্রযুক্তির আড়ালে ঢাকা পড়ছে বাঁকুড়ার লোকসংস্কৃতির টুসু-ভাদু-ঝুমুর

বাঁকুড়া: একটা সময় ছিল যখন সন্ধ্যা নামলেই শিল্পীসত্তার ভিন্ন সুরে মুখরিত হয়ে উঠত লালমাটির গ্রামের চণ্ডীমণ্ডপ গুলি। জোর কদমে চলত লোকসংস্কৃতির টুসু, ভাদু, ঝুমুরের রেওয়াজ। সেসব দিন আজ অতীত। প্রবাহমান কাল চক্রের আবর্তনে বদলেছে সময়, বদলেছে সমাজ- সংস্কৃতি।
গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে দ্রুত কমেছে রেওয়াজ। প্রতিযোগিতার দৌড়ে টুসু,ভাদু এখন অনেকটাই ব্যাকডেটেড কালচার। তবুও রাঢ় বাংলার প্রাচীন সংস্কৃতির অন্যতম ধারা টুসু গান আজও টিকে বাঁকুড়ার গ্রাম-গঞ্জে। আজও পৌষের ঠান্ডার সন্ধ্যায় কান পাতলে ভেসে আসে কোরাসে টুসু গানের মেঠো সুর। মাঠের ধান ঘরে উঠলে কৃষিনির্ভর পরিবারগুলোতে সমৃদ্ধির পরব টুসু পালিত হয়।প্রযুক্তির আড়ালে ঢাকা। CONTINUE READING

RELATED ARTICLES

कोई जवाब दें

कृपया अपनी टिप्पणी दर्ज करें!
कृपया अपना नाम यहाँ दर्ज करें

spot_img

Most Popular

Recent Comments