নিজস্ব সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম: করোনা পরিস্থিতি কে দূরে সরিয়ে রেখে বেলপাহাড়ী তে পর্যটকদের ভিড়। করোনার জন্য গত দু’বছর ধরে এই এলাকায় পর্যটকরা আসতেন না। করোনার প্রভাব কমতে কম খরচে বৈচিত্র্যপূর্ণ জঙ্গলমহলের পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে ভ্রমনার্থীদের ভিড় বাড়ছে। এবার নতুন বছর শুরু হওয়ার আগেই পর্যটকরা আসছেন জঙ্গলমহলের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র বেলপাহাড়ীর ঘাঘরা, ঢাঙ্গিকুসুম, গাডরাসিনি, তারাফেনী ড্যাম, সহ অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রে। বেলপাহাড়ীর পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে মোতায়ন রাখা হয়েছে পুলিশ। করোনা পরিস্থিতি কে দূরে সরিয়ে রেখে ঝাড়গ্রাম জেলার বেলপাহাড়ীতে শুক্রবার পর্যটকদের ভিড় ছিল ভালো। নতুন বছরের
নতুন বছরের আগে বেলপাহাড়ীতে পর্যটকদের ভিড়
এক সময় মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চল ছিল বেলপাহাড়ী থানার ঝাড়খন্ড সীমান্তবর্তী জঙ্গল ঘেরা গ্রাম গুলি। বর্তমানে মাওবাদীদের এলাকা বলে কিছুই নেই। তাই পর্যটকরা মনের আনন্দে ঘুরে বেড়াতে সামিল হয়েছেন বেলপাহাড়ীর বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে। নতুন বছরের আগে ঝাড়গ্রাম জেলার জঙ্গলমহলে ফের পর্যটকরা আসায় খুশির মুখ এলাকার ব্যবসায়ী ও স্থানীয় দোকানদারদের।
এদিন বেলপাহাড়ির বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে বহু পর্যটককে হাসি মুখে ঘুরতে দেখা যায়। কলকাতা, হুগলি, হাওড়া, নদীয়া, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী ঝাড়খন্ড ও উড়িষ্যা থেকে বহু পর্যটক বেড়াতে এসেছেন।শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরো পর্যটকদের ভিড় বাড়বে বলে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান। তাই ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটকদের বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা গুলি ঘুরিয়ে দেখানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
READ MORE : রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ, বন্ধ স্কুল কলেজ ?
নিজস্ব প্রতিনিধি, গঙ্গাসাগর: রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ ও ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনিতেও রাজ্যে এক লাফে করোনার আক্রমনের সংখ্যা এক লাফে দ্বিগুণ হয়েছে। তার পাশাপাশি সারা ভারতের ক্ষেত্রেও দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেড়েছে। আর এই নিয়ে চিন্তিত রাজ্য প্রশাসন। প্রয়োজনে স্কুল-কলেজ বন্ধ ও অফিস আদালতে হাজিরার সংখ্যা কমানোর কথা চিন্তা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। শীঘ্রই কমানো হতে পারে লোকাল ট্রেনের সংখ্যাও। চিন্তাভাবনা চলছে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল নিয়ে। CONTINUE READING
মশাবাহিত রোগ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে গোপীবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালের উদ্যোগে স্বাস্থ্য শিবির
সুরা প্রেমীদের জন্য সুখবর, এক ধাক্কায় অনেকটাই কমেছে বিলতি মদের দাম