নিজস্ব সংবাদদাতা,ঝাড়গ্রাম : এক টানা বৃষ্টির ফলে ঝাড়খন্ডের গালুডি জলাধার থেকে দুই দফার শনিবার ও রবিবার ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে ফুলে ফেঁপে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর। বিপদ এড়াতে মৎসজীবীদের সুবর্ণরেখা নদীতে মাছ ধরার উপর জারি হল নিষেধাজ্ঞা।সেচ দফতর সুত্রে জানা গেছে শনিবার বিকাল থেকে দফায় দফায় গালুডি জলাধার থেকে ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে যার ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রতি ঘন্টায় দশ সেন্টিমিটার করে বাড়ছে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর।সেচ দফতরের এক আধিকারিক আরও জানান, আরও বারো তেরো ঘন্টা নদীর জলস্তর বাড়বে।
ঝাড়গ্রাম জেলায় সুবর্ণরেখা নদীতে হু হু করে বাড়ছে জল, মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করছে প্রশাসন
নিজস্ব সংবাদদাতা,ঝাড়গ্রাম: এক টানা বৃষ্টির ফলে ঝাড়খন্ডের গালুডি জলাধার থেকে দুই দফার শনিবার ও রবিবার ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে ফুলে ফেঁপে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর। বিপদ এড়াতে মৎসজীবীদের সুবর্ণরেখা নদীতে মাছ ধরার উপর জারি হল নিষেধাজ্ঞা।সেচ দফতর সুত্রে জানা গেছে শনিবার বিকাল থেকে দফায় দফায় গালুডি জলাধার থেকে ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে যার ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রতি ঘন্টায় দশ সেন্টিমিটার করে বাড়ছে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর।সেচ দফতরের এক আধিকারিক আরও জানান, আরও বারো তেরো ঘন্টা নদীর জলস্তর বাড়বে। ইতিমধ্যে সুবর্ণরেখা নদীর উচ্চ অববাহিকা ঝাড়খন্ড রাজ্যের জামশোলা এলাকায় নদীর জলস্তর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। মৎসজীবীদের নদীতে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে যেভাবে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে তাতে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর, বেলিয়াবেড়া, সাঁকরাইল ও নয়াগ্রাম থানার নদী তীরবর্তী গ্রামগুলি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই চারটি থানার পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের বি ডিও রথীন বিশ্বাস বলেন সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই দুর্গৎ মানুষদের রাখার জন্য ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। রবিবার সকাল থেকেই নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সচেতন করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে প্রচার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছে স্পিডবোট আনা হয়েছে । সেই সঙ্গে বন্যা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের পাশাপাশি গোপীবল্লভপুর এক, গোপীবল্লভপুর ২ ও নয়াগ্রাম ব্লকের ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করার কাজ শুরু করা হয়েছে। যেভাবে জল বাড়ছে তাতে বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা।
নিজস্ব সংবাদদাতা,ঝাড়গ্রাম: এক টানা বৃষ্টির ফলে ঝাড়খন্ডের গালুডি জলাধার থেকে দুই দফার শনিবার ও রবিবার ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে ফুলে ফেঁপে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর। বিপদ এড়াতে মৎসজীবীদের সুবর্ণরেখা নদীতে মাছ ধরার উপর জারি হল নিষেধাজ্ঞা।সেচ দফতর সুত্রে জানা গেছে শনিবার বিকাল থেকে দফায় দফায় গালুডি জলাধার থেকে ছয় লক্ষ ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার ফলে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে যার ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রতি ঘন্টায় দশ সেন্টিমিটার করে বাড়ছে সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর।সেচ দফতরের এক আধিকারিক আরও জানান, আরও বারো তেরো ঘন্টা নদীর জলস্তর বাড়বে। ইতিমধ্যে সুবর্ণরেখা নদীর উচ্চ অববাহিকা ঝাড়খন্ড রাজ্যের জামশোলা এলাকায় নদীর জলস্তর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। মৎসজীবীদের নদীতে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে যেভাবে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে তাতে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর, বেলিয়াবেড়া, সাঁকরাইল ও নয়াগ্রাম থানার নদী তীরবর্তী গ্রামগুলি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই চারটি থানার পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের বি ডিও রথীন বিশ্বাস বলেন সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তাই দুর্গৎ মানুষদের রাখার জন্য ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। রবিবার সকাল থেকেই নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সচেতন করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে প্রচার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছে স্পিডবোট আনা হয়েছে । সেই সঙ্গে বন্যা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের পাশাপাশি গোপীবল্লভপুর এক, গোপীবল্লভপুর ২ ও নয়াগ্রাম ব্লকের ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করার কাজ শুরু করা হয়েছে। যেভাবে জল বাড়ছে তাতে বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা।
ইতিমধ্যে সুবর্ণরেখা নদীর উচ্চ অববাহিকা ঝাড়খন্ড রাজ্যের জামশোলা এলাকায় নদীর জলস্তর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। মৎসজীবীদের নদীতে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে যেভাবে সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ছে তাতে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর, বেলিয়াবেড়া, সাঁকরাইল ও নয়াগ্রাম থানার নদী তীরবর্তী গ্রামগুলি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই চারটি থানার পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের বি ডিও রথীন বিশ্বাস বলেন সুবর্ণরেখা নদীতে জল বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই দুর্গৎ মানুষদের রাখার জন্য ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করছে প্রশাসন
সেই সঙ্গে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। রবিবার সকাল থেকেই নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দাদের সচেতন করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে প্রচার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছে স্পিডবোট আনা হয়েছে । সেই সঙ্গে বন্যা মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সাঁকরাইল ব্লকের পাশাপাশি গোপীবল্লভপুর এক, গোপীবল্লভপুর ২ ও নয়াগ্রাম ব্লকের ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করার কাজ শুরু করা হয়েছে। যেভাবে জল বাড়ছে তাতে বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা।