ঝাড়গ্রাম শহরে করোনা সংক্রমণে আক্রান্তর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। প্রথম শ্রেণীর করোনা যোদ্ধারা করোনা সংক্রমণে বেশিরভাগ আক্রান্ত হয়েছেন। পুলিশ আধিকারিক, কর্মী থেকে বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীদের করোনা সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। তাই ঝাড়গ্রাম শহরে থাকা সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন অফিস প্রতি সপ্তাহের শনিবার, সোমবার, বুধবার ও শুক্রবার সম্পুর্ন বন্ধ রাখার জন্য ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ১০ ই জানুয়ারি সোমবার ঝাড়গ্রাম পৌর এলাকার সমস্ত কিছু বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন।
করোনা নিয়ন্ত্রণে আনতে তৎপর ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন
ঝাড়গ্রাম শহরের বিভিন্ন এলাকায় করোনা সংক্রমণে আক্রান্তর সংখ্যা বাড়ছে। তাই করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ঝাড়্গ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ঝাড়গ্রাম শহরের বেশ কয়েকটি এলাকা কে মাইক্রো কন্টেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় ঝাড়গ্রাম পৌরসভার পক্ষ থেকে করোনার টেস্ট করার কাজ চলছে। সেই সঙ্গে পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন এলাকায় নাকা চেকিং এর কাজ করা হচ্ছে।
চা পান করলেই শুধু হবে না, জানুন বিভিন্ন স্বাস্থ্যগুণ
রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ, বন্ধ স্কুল কলেজ ?
নতুন বছরের আগে বেলপাহাড়ীতে পর্যটকদের ভিড়
করোনা নিয়ন্ত্রণে আনতে
ঝাড়গ্রাম শহর জুড়ে কড়া বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। করোনা বিধি নিষেধ অমান্য করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা ঘোষণা করেছে প্রশাসন। তাই বারবার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকলকে করোনা নিয়ে সচেতন হওয়ার জন্য ও করোনা বিধি নিষেধ মেনে চলার জন্য সচেতনতা মূলক প্রচার করা হচ্ছে।
READ MORE করোনায় বেহাল ঝাড়গ্রামের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা
করোনায় বেহাল ঝাড়গ্রামের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা। ঝাড়গ্রাম জেলা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের সুপার অাক্রান্ত করোনায়। এখানেই করোনা পরীক্ষার ছয় জন ল্যাব টেকনিশিয়ান এর মধ্যে পাঁচজন করোনায় অাক্রান্ত। ফলে সুপার স্পেশালিটি তে করোনা পরীক্ষা সহ অন্যান্য পরীক্ষা সঙ্কটে। হাসপাতালের গাইনোকলোজিস্ট, অ্যানাথিসিস্ট সহ একাধিক ডাক্তার এবং স্বাস্থ্য কর্মী অাক্রান্ত। পাশাপাশি ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ি গ্রমীন হাসপাতালে একজন মেডিক্যাল অফিসার সহ বেশ কিছু স্বাস্থ্য কর্মী অাক্রান্ত। CONTINUE READING