Friday, September 20, 2024
- Advertisment -spot_img

ইপাস ছাড়া ছাড় নয়, প্রতিনিয়ত জুগডিহার রাস্তায় সমর ‘কোভিড যোদ্ধা’ পুলিশ বাহিনীর

স্টাফ রিপোর্টার, ঝাড়গ্রাম: করোনা সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নমুখী। মৃত্যুর হারও কমছে। তবু করোনা বিধিতে শিথিলতা আনা যাবে না কোন মতেই।

তবে দুঃখের বিষয়, এখনো অনেক মানুষ অসচেতন! সঠিকভাবে মাস্ক না পড়ে বাড়ির বাইরে বেরোনো মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। অনেক মানুষ বাড়ি থেকে বেরোচ্ছেন প্রয়োজন ছাড়াই। যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। রাজ্যে কিছু শিথিলতার সাথে লকডাউন বহাল ১ জুলাই পর্যন্ত।

এবং লকডাউন কড়াকড়িভাবে কার্যকর করতে মরিয়া ঝাড়গ্রাম জেলার প্রত্যেকটি থানার পুলিশ। জানা যাচ্ছে, সরকারি উদ্যোগে পাস বা ইপাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোন জরুরী কালীন অবস্থায় কোথাও যেতে হলে, থানা থেকে পারমিশন নিতে হবে মানুষকে। অপ্রয়োজনীয়ভাবে, নিয়ম না মেনে মানুষের দেদার ঘুরে বেড়ানো রুখতে পুলিশ কর্তৃক এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সেখানে স্বয়ং বেলিয়াবেড়া থানার ওসি সুদীপ পালধি উপস্থিত থেকে মানুষকে সচেতনতার পাঠদান করেন।

ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর ২ নং ব্লকের জুগডিহা অঞ্চল রয়েছে বজ্র-আঁটুনির মধ্যে।  কড়াকড়ি নজরদারি চলছে ওই এলাকায়। ইপাস ছাড়া কোনো গাড়ি পাশ করতে পারছেনা এলাকা দিয়ে। কোনরকম অজুহাতেই ছাড় ‘নৈব নৈব চ!’ পাশাপাশি, শ্রমজীবী দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে মাস্ক প্রদান করা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। এই প্রসঙ্গে বেলিয়াবেড়া থানার ওসি সুদীপ পালধি বলেন, কিছু ক্ষেত্রে মানবিকতার খাতিরে মুমূর্ষু পেশেন্টদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে সতর্কতার সাথে বিচার-বিশ্লেষণ করেই। এভাবেই রাজ্যের লকডাউন সার্থক করতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ বাহিনী।

______

The graph of corona infection is downward. Mortality rates are also declining. However, the Karona rules cannot be relaxed in any way.

However, sadly, many people are still unconscious! The number of people who go out of the house without wearing a mask properly is not small. Many people are leaving home unnecessarily. Which is really a matter of concern. The lockdown is in force in the state till July 1.

And the police in every police station in Jhargram district are desperate to enforce the lockdown. It is learned that the government has made arrangements for pass or eps. In case of any emergency, people have to take permission from the police station. Unnecessarily, the decision is said to have been taken by the police to prevent people from wandering around without following the rules. Beliabera Police Station OC Sudip Paladhi himself was present there and taught awareness to the people.

Jugdiha area of ​​Gopiballavpur 2nd block of Jhargram district is in the thunder-storm. Strict surveillance is going on in the area. No car can pass through the area without Ipas. No excuses for ‘Naib Naib F!’ In addition, free masks are being provided to working poor people by the police. In this context, Beliabera Police Station OC Sudip Paladhi said that in some cases, for the sake of humanity, the dying patients are being released after careful trial and analysis. In this way, the police force is keeping a close watch to make the lockdown of the state successful.

RELATED ARTICLES

कोई जवाब दें

कृपया अपनी टिप्पणी दर्ज करें!
कृपया अपना नाम यहाँ दर्ज करें

spot_img

Most Popular

Recent Comments