নিজস্ব সংবাদদাতা, ঝাড়গ্ৰাম: পাঠাগার পরিচালন কমিটি গঠনে অনিয়ম এবং পাঠাগার খোলার অভিযোগে লাইব্রেরীয়ানের বিরুদ্ধে সরঅনিয়মিতব হলেন পাঠকরা। পাঠকদের বিক্ষোভে দীর্ঘক্ষণ একপ্রকার অবরুদ্ধ লাইব্রেরীয়ান। ঘটনা গোপীবল্লভপুর ১ নম্বর ব্লকের আলমপুর ৬ নম্বর অঞ্চলের ‘উপাময়ী স্মৃতি গ্রামীণ পাঠাগার’ এর। পাঠাগারের গ্রন্থাগারীক মৃণাল কান্তি মাইতির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগে সরব হন গ্রন্থাগারের স্থানীয় সদস্যরা। অভিযোগ, লাইব্রেরীয়ান পাঠকদের কোন রকম না জানিয়ে একপ্রকার অন্ধকারে রেখে পরিচালন কমিটি গঠন করেছেন।
অনিয়মিত পাঠাগার খোলার অভিযোগে লাইব্রেরিয়ানের বিরুদ্ধে সরব হলেন পাঠকরা
READ MORE :ফেসবুক গ্রূপের উদ্যোগে ক্যান্সার রোগীদের জন্য চুল দান করলেন ৪ মহিলা
READ MORE :নয়াগ্রামের কলমাপুর এলকায় প্রায় ৫০ বিঘা জমির পোস্ত চাষ নষ্ট করল আবগারি দপ্তর ও পুলিশ
সাধারণ মানুষের জন্য একটি প্রতিষ্ঠান হলেও আলমপুর লাইব্রেরীটি নিয়মিত খোলেন না লাইব্রেরীয়ান। অভিযোগ,মাসে মাত্র দু’দিন লাইব্রেরীটি খোলা থাকে। তাও আবার কোন রকম নোটিশ ছাড়া।ফলে বেশিরভাগ দিন মানুষ বই, পত্র, পত্রিকা পড়ার প্রয়োজনে লাইব্রেরীতে এসে ফিরে যান।তবে অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে আলমপুর উপাময়ী স্মৃতি পাঠাগার এর লাইব্রেরীয়ান মৃণাল কান্তি মাইতি বলেন, কমিটি গঠন এর বিষয়ে আমি কিছু জানি না।জেলা এল এল এ (LLA) পক্ষ থেকে যে ভাবে নির্দেশ এসেছিল সে ভাবেই জেলা থেকে সুপারিশ করা দুজনকে সভাপতি এবং সম্পাদক নির্বাচন করা হয়েছে।
অনিয়মিত পাঠাগার খোলার অভিযোগে লাইব্রেরিয়ানের বিরুদ্ধে
পরে সেই দুজনই তাঁদের পছন্দ মতো পরিচালন কমিটি তৈরি করেছেন। অন্যদিকে আলমপুর লাইব্রেরীর নবনির্মিত সম্পাদক চতুর্ভূজ পাত্র বলেন, আমার নাম কিভাবে জেলা থেকে পাঠানো হল তা জানি না তবে আগে কয়েকবার লাইব্রেরীটির এডহক হিসাবে আমার নাম সুপারিশ হয়েছিল।তবে তার পদ পাওয়া নিয়ে লাইব্রেরীর সদস্যদের অসন্তোষ এর বিষয়টি অস্বীকার করে চতুর্ভূজ পাত্র বলেন, অভিযোগ পড়লে ভেবে দেখতে পারি।তার আগে নয়।
ফেসবুক গ্রূপের উদ্যোগে ক্যান্সার রোগীদের জন্য চুল দান করলেন ৪ মহিলা
ক্যান্সার রোগীদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এলেন ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর এর সুবর্ণরেখা নদী তীরবর্তী সুবর্ণ রৈখিক ভাষা আমারকার ভাষা আমারকার গর্ব নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ।রবিবার ওই গ্রুপ এর উদ্যোগে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভব পুর ২ ব্লকের আসনবনি গ্রামের বাসিন্দা সুষমা বাগ,সোমা বাগ এবং ঝাড়গ্রাম ব্লকের চন্দ্রী গ্রামের সুতপা দাস, ঝাড়গ্রাম শহরের রাজশ্রী দাস এই চার মহিলা ক্যান্সার রোগীদের পাশে দাঁড়াতে মাথার চুল দান করলেন। CONTINUE READING